মিনোক্সিডিল ৫% দিয়ে টাক মাথায় চুল গজানোর টিপস
মিনঅক্সিডিল কেন ব্যবহার করা হয়। নতুন চুল গজানোর ঔষধ কি। মিনোক্সিডিল ঔষধ এর দাম কত। মিনোক্সিডিল কত শতাংশ ভালো। চুল দাড়ি বৃদ্ধির জন্য কোন মিনোক্সিডিল সেরা। কোন minoxidil চুল regrowth জন্য সেরা। মিনোক্সিডিল ব্যবহারের পর কি বাইরে যাওয়া যায়। মিনোক্সিডিল এবং ফিনাস্টেরাইড টপিকাল সমাধান কোনটি সেরা। মিনোক্সিডিল কারা ব্যবহার করতে পারবে। মিনোক্সিডিল ব্যবহার করার সঠিক নিয়ম। মিনোক্সিডিল কতদিন ব্যবহার করা উচিত। মিনোক্সিডিল ব্যবহারের উপকারিতা। মিনোক্সিডিল প্রয়োগের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া।
![]() |
মিনোক্সিডিল ৫% দিয়ে টাক মাথায় চুল গজানোর টিপস |
মিনোক্সিডিল ৫% দিয়ে টাক মাথায় চুল গজানোর টিপস বিস্তারিতঃ আমাদের মাথার উপরের ত্বকে রক্ত খুব বেশি চলাচল করতে পারে না। মাথার উপরের স্কিন খুব উপরে থাকে বিধায় ওই স্থানে রক্ত চলাচল ব্যাহত হয়। ফলে, মাথার স্কিনের চুল গোড়ায় রক্ত না পাওয়ার ফলে খুব দ্রুত চুলগুলো পড়ে যেতে থাকে। যেহেতু, রক্তের সঞ্চালন কম সেহেতু চুলগুলো খুব দ্রুত পড়ে যায়।
চুল গজানোর মূল খাদ্য বা সেল তৈরিতে ব্যহত হয়। ওই সকল স্থানে চুল গজানোর জন্য দরকারী খাদ্য উৎপন্ন করে। চুল পরে যাওয়া স্থানে মিনোক্সিডিল ব্যবহারে স্ক্রিনে খুব দ্রুত রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়। স্কিনের বিভিন্ন কোষ বা সেল তৈরি করে। ফলে খুব দ্রুত ওইখানে চুলের বৃদ্ধি ঘটে থাকে। এক পর্যায়ে টাক মাথায় চুল গজানো শুরু হয়।
মিনোক্সিডিল কি, ও কেনো ব্যবহার করবেন
মিনোক্সিডিল হচ্ছে একটি ঔষধ, যেটি চুল পড়া রোধে ও চুল দ্রুত বৃদ্ধির সাহায্য করে। মিনোক্সিডিল একটি পানীয় ঔষধ, যা স্কিনের আলতো করা লাগাতে হয়। ফলে স্ক্রিনের বিভিন্ন অংশ থেকে চুল গজানো শুরু করে। মিনোক্সিডিল নিয়মিত দেয়ার ফলে স্কিনের বিভিন্ন অংশে অক্সিজেন তৈরি হয়। এখান থেকেই মূলত নতুন চুলের কোষ বা নতুন সেলগুলো তৈরি হয়।
রেগুলার ব্যবহার করে খুব সহজেই চুল পড়া রোধ করা সম্ভব হয়।টাক মাথায় চুল গজানোর জন্য মিনোক্সিডিল একটি জনপ্রিয় কেমিক্যাল। বিশ্বের সকল দেশের টাক মাথা ওয়ালা মানুষ ব্যবহার করে থাকে। এছাড়া, প্রাপ্তবয়স্ক মহিলারা এটি মাথায় দিলে ভালো ফলাফল লাভ করে। এটি মূলত স্কিনের জন্য তৈরি, যা স্ক্রিনের বিভিন্ন রকমের উপাদান তৈরি করে।
অর্থাৎ, অক্সিজেন উৎপন্ন করে ফলে চুল গজাতে শুরু হয়। টাক মাথায় চুল গজাতে যে সকল ম্যাটেরিয়াল দরকার হয় তা মিনোক্সিডিল সাপ্লাই দেয়। নতুন সেল উৎপন্ন করে ফলে খুব দ্রুত চুল বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। মিনোক্সিডিল শুধুমাত্র স্কিনের চুল দিলে বেশ কিছু ক্রিয়া বিক্রিয়া ঘটে। মিনোক্সিডিল মূলত চুল গজায় না এটি চুল গজাতে সাহায্য করে। চুল গজাতে যে সকল ম্যাটেরিয়ালস প্রয়োজন ওগুলো উৎপন্ন করে। ফলে খুব সহজে রেগুলার ব্যবহারে চুল গজানো সম্ভব হয়।
মিনঅক্সিডিল রেগুলার ব্যবহারে কোন ক্ষতি হয় না। এটি সম্পূর্ণ বর্ণহীন ও গন্ধহীন বা স্বাদহীনন একটি কেমিক্যাল। মিনোক্সিডিল কেন ব্যবহার করবেন? যে সকল পুরুষ বা মহিলাদের খুব দ্রুত চুল পড়ে যাচ্ছে তারা ব্যবহার করবেন। যাদের মাথার চুল পড়ে গেছে ওই সকল রোগীরা এই মিনাক্সিডিল ব্যবহার করতে পারেন। ৫% মিনোক্সিডিল খুব দ্রুত চুল গজাতে সাহায্য করে। চুলের কোষ উৎপন্ন করতে বা নতুন চুল গজাতে বেশ উপকারী। সহজ ব্যবহারে ক্রিয়া বিক্রিয়া ঘটায় অক্সিজেন তৈরি করে ফলে খুব দ্রুত চুল গজাতে সহায়তা করে।
মিনোক্সিডিল কারা ব্যবহার করতে পারবে
মিনোক্সিডিল কারা ব্যবহার করতে পারবে জানেন কি? মূলত যে সকল পুরুষ বা মহিলারা চুল পড়া রোধ করতে চায়। যাদের চুলগুলো দ্রুত পড়ে যায় তারা মিনোক্সিডিল ব্যবহার করতে পারবে। বিশেষ করে প্রাপ্তবয়স্করাই মিনোক্সিডিল ব্যবহার করে ভালো সুফল পায়।
16 বছরের নিচে কেউ মিনোক্সিডিল ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকা ভালো। যে সকল মানুষের চুল দ্রুত পড়ে যাচ্ছে তারা মিনোক্সিডিল 5% ব্যবহার করা উচিত। তাছাড়া মাথার স্কিন ব্যতিত অন্য স্থানে দেয়া ঠিক না। মিনোক্সিডিল পুরানো কোষ নতুন করে তৈরি করে। এটি পুরুষ ও মহিলা উভয় ব্যবহার করতে পারে। মিনোক্সিডিল এর বিভিন্ন ধরনের % মাত্রা রয়েছে।
মাথার স্কিনের টাক এর উপর ভিত্তি করে এর বিভিন্ন মাত্রার ব্যবহার করতে হয়। সাধারণত মহিলাদের ২% মিনোক্সিডিল ব্যবহার করার জন্য ডাক্তার পরামর্শ দিয়ে থাকে। পুরুষদের মিনোক্সিডিল ৫% ব্যবহার করার পরামর্শ দিয়ে থাকে। মিনোক্সিডিল স্কিনের কোন ক্ষতি করে না। পরবর্তীতে স্কিনের উপর খারাপ প্রভাব ফেলে না। তাই পুরুষ মহিলা উভয় মিনোক্সিডিল মাথায় ব্যবহার করতে পারে।
মিনোক্সিডিল ব্যবহার করার সঠিক নিয়ম
মিনঅক্সিডিল ব্যবহার করার অনেক নিয়ম রয়েছে। অনেক ডাক্তার অনেক রকমের মতবাদ প্রকাশ করেছে। মিনোক্সিডিল ব্যবহার করার প্রকৃত ও আদর্শ নিয়ম হচ্ছে দিনে দুইবার। অর্থাৎ, সকালে একবার এবং রাতে একবার ব্যবহার করা উত্তম। ভালো ফলাফল পাওয়ার জন্য অবশ্যই দিনে দুইবার ব্যবহার করার জন্য ডাক্তাররা সাজেস্ট করে। তারপরও, অনেকের চুলের পরিমাণ বা চুলের স্কিনের অবস্থা বুঝে ব্যবহার করার পরামর্শ দিয়ে থাকে।
![]() |
মিনোক্সিডিল ৫% দিয়ে টাক মাথায় চুল গজানোর টিপস |
প্রতিদিন অন্তত দুইবার মিনোক্সিডিল ব্যবহার করা উচিত। মিনোক্সিডিল দীর্ঘ কয়েক মাস ব্যবহার হলে খুব ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে। মিনোক্সিডিল ব্যবহার করে রোদের তাপে না যাওয়াই ভালো। এতে করে বিক্রিয়া খুব কম ঘটবে এবং বেশি একটা উপকারে আসে না। মিনোক্সিডিল ব্যবহার করে ছায়াযুক্ত স্থানে থাকার চেষ্টা করবেন। ফলে খুব দ্রুত ক্রিয়া বিক্রিয়া ঘটিয়ে চুলের বিভিন্ন কোষ উৎপন্ন করবে।
মিনোক্সিডিল ব্যবহারের আগে অবশ্যই মাথা ভালো ভাবে পরিষ্কার করে নেয়া উচিত। মাথায় কোন ধরনের ময়লা থাকলে মিনোক্সিডিল এ সমস্যা হতে পারে। এই ক্ষেত্রে মিনোক্সিডিল দেওয়ার আগে অবশ্যই মাথা পরিষ্কার করে নিতে হবে। মিনোক্সিডিল ঢালার পরে চুলের বিভিন্ন স্থানে আলতো করে লাগান। অর্থাৎ, যে সকল স্থানে চুল পড়ে যাচ্ছে বা টাক হয়ে গিয়েছে ওই সকল স্থানে আলতো করে লাগাতে হবে।
চুলের ভিতর প্রতিটা গোড়ায় গোড়ায় যেনো মিনোক্সিডিল পৌছায় তেমন ভাবে দিতে হবে। মিনোক্সিডিল দেওয়ার সময় খেয়াল রাখতে হবে, মিনোক্সিডিল যেন চুলের গোড়ায় পর্যন্ত যায়। চুলে দিলে কোনো লাভ নাই কারণ মিনোক্সিডিল চুলের গোড়ার খাবার। প্রতিটা চুলের গোড়ার কাছে পৌঁছানোর ফলে খুব দ্রুত ব্যবহার ভালো সুফল পাওয়া যায়।
ঘরোয়া যত্নে হাতের কনুই ও পায়ের হাটুর কালো দাগ দূর করার উপায়
মিনোক্সিডিল কতদিন ব্যবহার করা উচিত
ডার্মালোজিস্ট-রা সাজেস্ট করে মিনোক্সিডিল কমপক্ষে পাঁচ থেকে ছয় মাস ব্যবহার করলে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়। হ্যাঁ! একজন ব্যবহারকারী পরিপূর্ণ চিকিৎসা হিসাবে অবশ্যই পাঁচ থেকে ছয় মাস ব্যবহার করা উচিত। মিনোক্সিডিল দৈনিক দুইবার ব্যবহার করা উচিত। চুলের পরিমাণ বুঝে এটি কম বেশি হতে পারে।
যদি কারো চুল খুব বেশি পড়ে যায় তখন সে টানা ছয় মাস দিতে হবে। প্রতিদিন দুইবার দিলে এর থেকে খুব ভালো ফলাফল আশা করতে পারবে। হালকা পরিমাণ চুলের ট্রিটমেন্ট হিসাবে দিনে একবার এবং তিন থেকে চার মাস দিলেই খুব ভালো ফলাফল আসবে। অনেকেই ২/১ ব্যবহার করে ফলাফল না পেয়ে ভাবে মিনোক্সিডিল কাজ করে না। এটি আমাদের অনেকটাই ভূল ধারনা থেকে যায়। ৫/৬ মাস ব্যবহারে টাক মাথায় চুল গজানোর জন্য খুব ভালো সুফল পাবে।
বাংলাদেশি মিনোক্সিডিল ও দাম
মিনোক্সিডিল বিশ্বের প্রতিটি দেশে পাওয়া যায়। প্রতিটি দেশের ওষুধ তৈরি প্রস্তুতকারক কোম্পানিগুলো মিনোক্সিডিল বাজারজাত করে। বাংলাদেশে অনেক ব্রান্ডের মিনোক্সিডিল রয়েছে। বাংলাদেশের বিভিন্ন কোম্পানির মিনোক্সিডিল নাম, যেগুলো বর্তমান বাজারে পাওয়া যাচ্ছে।
বাংলাদেশী কোম্পানির বেশ কিছু মিনোক্সিডিল বর্তমান বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। এগুলো খুবই জনপ্রিয় কম দামের মধ্যে খুবই ভালো ফলাফল দিয়ে থাকে।
- Splendora 5% (Square Pharma)
- Xenogrow 5% (Incepta Pharma)
- Regain 5% (Renata Ltd)
- Minoxil 5% (Opsonin Pharma)
- Trugain (Ziska Pharma)
মিনোক্সিডিল ব্যবহার করে ভালো ফলাফল আশা করতে চান? USA ও ইন্ডিয়ান মিনোক্সিডিল ব্যবহার করতে পারেন। তাছাড়া আরো মিনোক্সিডিল রয়েছে ওগুলো ব্যবহার করলে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়। বাহিরের কিছু মিনোক্সিডিল বাংলাদেশে পাওয়া যায়।
এক হাজার টাকা থেকে শুরু করে ৪ হাজার টাকা পর্যন্ত ভালো পাওয়া যায়। এছাড়া, বাংলাদেশের ওষুধ প্রস্তুতকারী কোম্পানীর গুলো খুব ভালো। রেগুলার ব্যবহারের জন্য ৫০০ টাকা থেকে শুরু করে ১৫০০ টাকার মধ্যেই পাওয়া যায়।
![]() |
মিনোক্সিডিল ৫% দিয়ে টাক মাথায় চুল গজানোর টিপস |
চুল গজাতে মিনোক্সিডিল ব্যবহারের উপকারিতা
রেগুলার মিনোক্সিডিল ব্যবহারে টাক মাথায় বেশ কিছু সুবিধা বা উপকার পাওয়া যায়।
- টাক মাথায় চুল গজানোর জন্য মিনোক্সিডিল অনেক জনপ্রিয় এবং আধুনিক একটি চিকিৎসা পদ্ধতি। মিনোক্সিডিল প্রয়োগে খুব দ্রুত চুলের বৃদ্ধি, এবং মাথায় চুল গজানো সম্ভব হয়।
- মাথার স্কিনে বিভিন্ন রকমের নতুন নতুন সেল বা কোষ উৎপন্ন করে। ফলে, চুল খুব দ্রুত নতুন ভাবে গজাতে শুরু করে। নতুন গজানো চুল খুবই মজবুত হয়। পরবর্তী সময়ে চুল ঝড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে না।
- মিনোক্সিডিল ব্যবহারে প্রাপ্তবয়স্ক সকলেই খুব ভালো সুফল পায়। ২০ থেকে ৪০ বছর বয়সি সকল ব্যক্তি মিনোক্সিডিল ব্যবহারে খুব ভালো ফলাফল পায়। অনেক পুরুষের মাথার টাক সমস্যা বংশজনিত হয়ে থাকে। পাশাপাশি হরমোন জনিত চুল পড়া সমস্যা হয়ে থাকে। ওই সকল মানুষের ৩০ বছরের পূর্বে যদি মিনোক্সিডিল ব্যবহার করতে পারে তাহলে সমস্যা সম্পূর্ণরূপে ভালো হওয়া সম্ভব।
- স্থায়ীভাবে টাক হয়ে যাওয়া এবং চুল পড়ে যাওয়া রোগীদের জন্য মিনোক্সিডিল খুব ভালো কাজ করে। মিনোক্সিডিল এর পাশাপাশি ডার্মারোলার ব্যবহারে খুব দ্রুত মাথায় নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে।
- মিনোক্সিডিল ব্যবহার করতে হলে একটি বিষয় মাথায় রাখতে হবে। কমপক্ষে ছয় মাস এটি ব্যবহার করার মনমানসিকতা রাখতে হবে। তাহলে খুব ভালো ফলাফল আশা করা যায়।
- মিনোক্সিডিল ব্যবহার এর আগে যদি ডার্মারোলার দিয়ে থেরাপি দেওয়া হয় তাহলে খুব দ্রুত চুল গজাতে সাহায্য করে। ডার্মারোলার কি? এবং তার কিভাবে ব্যবহার করবেন ও ডার্মার উপকার নিচের পোস্টে দেখুন।
- মিনোক্সিডিল ব্যবহারে মাথার স্কিনের বিভিন্ন মরা কোষ এবং মরা চুল খুব দ্রুত সরিয়ে নেয়। ফলে মাথা খুব দ্রুত পরিষ্কার হয়ে যায়। ৫% মিনোক্সিডিল বিভিন্ন নতুন নতুন কোষ তৈরিতে সাহায্য করে।
- আমাদের মাথার চুল খুব দ্রুত পড়ে যাওয়ার কারণ হলো চুলে খুশকি হওয়া। মিনোক্সিডিল ব্যবহারে খুব দ্রুত খুশকি রোধ করে। কয়েকদিন ব্যবহারেই চুল মাথায় সম্পূর্ণরূপে খুশকি মুক্ত করে দেয়। ফলে নতুন নতুন কোষ সেল তৈরি করে নতুন নতুন চুল তৈরি করতে খুব সহযোগিতা করে।
- চুল মাথার স্কিনের স্কালপ মিনোক্সিডিল পেয়ে খুব দ্রুত বিক্রিয়া করে। ফলে রক্তের সাথে মিশে এবং অক্সিজেন উৎপন্ন করে। ফলে বিভিন্ন রকমের কিয়া বিক্রিয়ার মাধ্যমে নতুন সেল তৈরি করে।
মিনোক্সিডিল প্রয়োগের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
মিনোক্সিডিল ব্যবহারে তেমন কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই। তবে যাদের অ্যালার্জি সমস্যা রয়েছে তারা ব্যবহার না করাই ভালো। কেননা যখন মাথায় মিনোক্সিডিল দেওয়া হয় তখন মাথায় কিছুটা চুলকানি হতে পারে। চুলকানির আকার বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রকমের ধারণ করতে পারে।
যাদের চুলকানির সমস্যা রয়েছে বা বিভিন্ন ধরনের এলার্জি রয়েছে তারা ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবহার করা উচিত। রেগুলার মিনোক্সিডিল ব্যবহারে দেখা যায় মাথায় কিছুটা চুলকানি হয়। দেখা যায় অনেকে মাথার চুল চুলকাতে চুলের স্কিন লাল করে ফেলে। মিনোক্সিডিল প্রয়োগে স্ক্রিনে বিভিন্ন রকমের চুলকানি হওয়াটাই স্বাভাবিক। যাদের অ্যালার্জি সমস্যা রয়েছে তারা আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে এটি ব্যবহার করা উচিত।
মেয়েদের সিক্রেট অঙ্গের কালো দাগ, চুলকানি, দুর্গন্ধ দূর করার ভাইরাল টিপস
টাক মাথায় চুল গজানোর জন্য মিনোক্সিডিল বর্তমানে সবচাইতে জনপ্রিয় একটি চিকিৎসা পদ্ধতি। এটি ব্যবহার করে অনেক টাক মাথার মানুষ খুব সহজে তাদের চুল গজানোর সক্ষম হয়েছে। মিনোক্সিডিল রেগুলার ব্যবহারে তার মাথায় খুব দ্রুত চুল গজায়। চুল দ্রুত লম্বা এবং মোটা করাসহ বিভিন্ন সমস্যা থাকলে সেগুলো খুব দ্রুত সমাধান হয়ে যায়। তাই আপনিও আপনার মাথায় যদি সমস্যার জন্য মিনোক্সিডিল ব্যবহার করতে পারেন৷ মিনোক্সিডিল সত্যিই টাক মাথায় চুল গজাতে সাহায্য করে।