বিকাশ হোম ব্যাংকিং সুবিধা ও bKash এর যত ভাইরাল অফার
বিকাশ হোম ব্যাংকিং অ্যাপস সকল সুবিধা বিস্তারিত। বিকাশ অ্যাপ ব্যবহারের নিয়ম। আধুনিক অনলাইন লেনদেনে বিকাশ হোম ব্যাংকিং অ্যাপস অন্যতম স্থান দখল করে রেখেছে। অহরহ অনলাইন ভিত্তিক মোবাইল ব্যাংকিং থাকার পরেও সকলের প্রথম পছন্দ বিকাশ। বিকাশ হোম ব্যাংকিং অ্যাপস এমন কিছু ক্যাম্পেইন নিয়ে হাজির হয় গ্রাহকরা ব্যবহার করতে বাধ্য থাকে।
গ্রাহকরা লাভের কথা চিন্তা করে বিকাশের সকল অফার গ্রহন করে। বিকাশ হোম ব্যাংকিং অ্যাপস এর সুবিধা। বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর সুবিধা । বিকাশ পার্সোনাল একাউন্ট খোলার নিয়ম । বিকাশ অ্যাপ ডাউনলোড অফার । বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট ক্যাশ আউট লিমিট।
বিকাশের হোম ব্যাংকিং আশ্চর্যজনক সুবিধা যা এখনো অনেকেই জানেনা। চলুন আজকে এমন বিকাশ ফিচার বা সুবিধা নিয়ে আলোচনা করব যেগুলো বিকাশের সদ্য নতুন এসেছে। এ সকল সুবিধা সকল বিকাশ গ্রাহকদের মধ্যে এক অন্যরকম জনপ্রিয়তা তৈরি করেছে।
ফলে সকল গ্রাহক আগের থেকেও খুব সহজে বিকাশ একাউন্ট পরিচালনা করতে পারবে। বিকাশের আশ্চর্যজনক নতুন ফিচার ২০২৫ আপডেট। কিভাবে বিকাশের সকল ফিচার একটিভ করা যায়। বিকাশের লোন অপশন একটিভ করার উপায়। বিকাশের মাধ্যমে কিভাবে দৈনন্দিন সুবিধা উপভোগ করা যায়।
বিকাশ হোম ব্যাংকিং সুবিধা ও bKash এর যত ভাইরাল অফার |
বিকাশ হোম ব্যাংকিং অ্যাপস ব্যবহারের সকল টিউটোরিয়াল। কিভাবে লেনদেন করলে বিকাশ থেকে লাভবান হওয়া যায়। বিকাশ এজেন্ট কিভাবে নেয়া যায়। ভিসা কার্ডের মাধ্যমে এড মানি করার নিয়ম। বিকাশ থেকে ভিসা কার্ডে ফান্ড ট্রান্সফার করার নিয়ম। বিকাশ হোম ব্যাংকিং সকল লেনদেন চার্জ ও দৈনিক মাসিক লিমিট।
বিকাশ হোম ব্যাংকিং এর যত সুবিধা
বর্তমান মোবাইল ব্যাংকিং ইতিহাসে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ স্থানে রয়েছে বিকাশ। বিকাশ হোম ব্যাংকিং অ্যাপস বাংলাদেশের অনলাইন ভিত্তিক মোবাইল ব্যাংকিং সেক্টরে সর্বোচ্চ গ্রাহক রয়েছে। বিকাশ অ্যাপসের মাধ্যমে তারা প্রতিনিয়ত সেবা দিয়ে যাচ্ছে। বিকাশ বাংলাদেশের সব সেক্টরে সেবা দিয়ে যাচ্ছে। নগদ এর চাইতে বিকাশের গ্রাহক সংখ্যা এবং ইউজার অনেক বেশি।
বিকাশ ব্যবহারের প্রধান কারণ হলো এর সহজলভ্যতা। অর্থাৎ, কোন ব্যবহারকারী চাইলেই খুব সহজে বিকাশের যেকোনো এজেন্ট খুঁজে পায়। তাছাড়া বিকাশ হোম ব্যাংকিং অ্যাপস দিয়ে খুব সহজে লেনদেন করতে পারে। সকল স্থানের ওলীতে গলিতে বিকাশ এজেন্ট টাকায় বিকাশের গ্রাহকরা সকল সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছে। তবে একটি বিষয় পরিষ্কার বিকাশের চেয়ে নগদ গ্রাহক সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। নগদ এর বিভিন্ন ধরনের ক্যাম্পেইন এবং বিভিন্ন ধরনের সুযোগ সুবিধা বর্তমানে সর্বোচ্চ পর্যায়ে রয়েছে।
বিকাশের বেশি ফিচার্স উপভোগ করার জন্য বিকাশের হোম ব্যাংকিং মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড করে এবং লগইন করতে হবে। তাহলে সকল ধরনের নতুন সুবিধা উপভোগ করা যাবে। এছাড়াও বেশ কিছু সুবিধা বর্তমানে আসতে যাচ্ছে, যেগুলো পরবর্তীতে বিভিন্ন আপডেটের মাধ্যমে বিকাশ অ্যাপে সংযুক্ত হবে। বিকাশের আশ্চর্যজনক নতুন সুবিধা ২০২৫ আপডেট। কিভাবে বিকাশের সকল সুবিধা একটিভ করা যায়। বিকাশের লোন অপশন একটিভ করার উপায়। বিকাশের মাধ্যমে কিভাবে দৈনন্দিন সুবিধা উপভোগ করা যায়।
বিকাশ অ্যাপ দিয়ে হোম ব্যাংকিং করার সুবিধা
বিকাশের ৫টি আশ্চর্যজনক ফিচার যা এখনো অনেকেই জানেনা। চলুন আজকে এমন বিকাশ ফিচার বা সুবিধা নিয়ে আলোচনা করব যেগুলো বিকাশের সদ্য নতুন এসেছে। এ সকল ফিচার সকল বিকাশ গ্রাহকদের মধ্যে এক অন্যরকম জনপ্রিয়তা তৈরি করেছে। ফলে সকল গ্রাহক আগের থেকেও খুব সহজে বিকাশ একাউন্ট পরিচালনা করতে পারবে।
বিকাশের বেশি ফিচার্স উপভোগ করার জন্য বিকাশের মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড করে এবং লগইন করতে হবে। তাহলে সকল ধরনের নতুন ফিচার উপভোগ করা যাবে। এছাড়াও বেশ কিছু ফিচার বর্তমানে আসতে যাচ্ছে, যেগুলো পরবর্তীতে বিভিন্ন আপডেটের মাধ্যমে বিকাশ অ্যাপে সংযুক্ত হবে।
বিকাশ হোম ব্যাংকিং অ্যাপস এর অনেকগুলো সুবিধা নতুন বছরে আপডেট হয়েছে। যেগুলোর মাধ্যমে সকল দর্শক ডিজিটাল মোবাইল ব্যাংকিং সেবা উপভোগ করবে। এছাড়াও বিকাশে এসকল নতুন ফিচারগুলো খুবই জনপ্রিয়।
বিকাশ অ্যাপস সহজলভ্য হওয়ায় সকল গ্রাহকের পছন্দের শীর্ষে রয়েছে। স্মার্টফোনের মাধ্যমে বিকাশ অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড করে এ সকল সুবিধা উপভোগ করতে পারছে। চলুন আজকে আমরা জেনে নেব, বিকাশ হোম ব্যাংকিং অ্যাপস যে সকল আপডেট হয়েছে সেগুলো সম্পর্কে।
বিকাশ ফিঙ্গারপ্রিন্ট বা বায়োমেট্রিক লগইন
বিকাশ হোম ব্যাংকিং অ্যাপসের সবচাইতে আকর্ষণীয় একটি সুবিধা হল বিকাশ বায়োমেট্রিক লগইন। বায়োমেট্রিক ফিঙ্গার এর মাধ্যমে বিকাশ অ্যাপ্লিকেশনে লগইন করা যাবে। পূর্বে বিকাশ অ্যাপ্লিকেশন লগইন করার সময় পিন দিয়ে ঢুকা লাগতো। বর্তমানে বিকাশের আধুনিক টেকনোলজি আপডেট এর ফলে অটোমেটিক বায়োমেট্রিক লগইন করা যায়।
বিকাশ গ্রাহকরা বায়োমেট্রিক ফিঙ্গারপ্রিন্ট এর মাধ্যমে খুব সহজে লগইন করতে পারবে। লগইন করার সময় পিন লেখার কোন প্রয়োজন নেই। বিকাশ ২০২৪ অ্যাপস সিকিউরিটি আরো একধাপ এগিয়ে গিয়েছে। এই ধরনের সিকিউরিটি অন্যান্য মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাপ্লিকেশনের সচরাচর দেখা যায় না।
বিকাশ হোম ব্যাংকিং বায়োমেট্রিক লগ ইন ফিচার চালু করার জন্য বিকাশ অ্যাপ থাকতে হবে। লগইন করার সময় পিন দেয়ার স্থানের পাশে বায়োমেট্রিক অপশন রয়েছে। সেখানে ক্লিক করে প্রথম অবস্থায় নতুন করে বায়োমেট্রিক ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেটআপ করতে হবে। এরপরে পরবর্তীতে লগইন করার সময় বায়োমেট্রিক প্রেস করলে লগইন হয়ে যাবে।
বিকাশ ফিঙ্গারপ্রিন্ট লগইন সুবিধা একটি নতুন একটি সুবিধা। সকল বিকাশ গ্রাহকরা মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন এর মাধ্যমে ব্যবহার করতে পারবে। বিকাশ অ্যাপ্লিকেশন লগইন করার সময় আমাদের পিন প্রয়োজন পড়ে। এখন থেকে আর পিন সেটআপ করার দরকার হবে না। বায়োমেট্রিক ব্যবহার করে বিকাশ অ্যাপে লগইন যাবে।
বিকাশ ফিঙ্গারপ্রিন্ট লগইন এক্সেস করে নিলে অন্য কেউ পিন জানলেও লগইন করতে পারবে না। বিকাশ অ্যাপ লগইন করার সময় কোন ধরনের পিন সেটআপে দরকার নেই। ফিঙ্গারপ্রিন্ট দেয়ার মাধ্যমে অটোমেটিক বিকাশ লগইন করা সম্ভব হবে। ফিঙ্গার লগইন বিকাশের একটি আপডেট সুবিধা যা সকল বিকাশ গ্রাহকরা ব্যবহার করতে পারবে।
বিকাশ ফিঙ্গারপ্রিন্ট লগইন সুবিধা চালু করার জন্য প্রথমে বিকাশ অ্যাপে লগইন করতে হবে। যে স্থানে বিকাশের পিন বসানো হয়। সেখানে একটি ফিঙ্গারপ্রিন্ট এর চিহ্নের মত দেখা যায়। লগইন অপশন ক্লিক করে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেটআপ করে নিতে হয়।
এই সুবিধা পেতে অবশ্যই ফোনে বায়োমেট্রিক অপশন থাকতে হবে। বিকাশ অ্যাপে বায়োমেট্রিক বসিয়ে বিকাশের পিন বসিয়ে ভেরিফাই করতে হবে। বিকাশ অ্যাপ্লিকেশন লগইন করার সময় পিন দিয়ার কোন ঝামেলা হবে না। শুধুমাত্র ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সরে টাচ করলেই বিকাশ অ্যাপ্লিকেশনে অটোমেটিক লগইন হয়ে যাবে।
বিনা জামানতে বিকাশ লোন সুবিধা
বিকাশ হোম ব্যাংকিং অ্যাপস এর সবচাইতে জনপ্রিয় একটি ফিচার হল বিকাশ জামানত বিহীন লোন পরিষেবা। একজন বিকাশ গ্রাহক যে পরিমান বিকাশের মাধ্যমে লেনদেন করে তার উপর ভিত্তি করে লোন পায়। বিকাশ ব্যবহারের পার্সেন্টিজ এর উপর সকল গ্রাহকে নির্দিষ্ট পরিমাণ লোন দিয়ে থাকে। লোন ব্যবহার করার পরে পরবর্তী মাস থেকে সেই লোন পরিশোধ করার সুযোগ রয়েছে।
বিকাশের সবচাইতে আলোচিত একটি সুবিধা হচ্ছে বিকাশ লোন ব্যবস্থা। অর্থাৎ, যে কোন গ্রাহক বিকাশ ব্যবহার করে থাকলে লোন নিতে পারবে। বিকাশ লেনদেন ব্যবহারের উপর ভিত্তি করে সেখান থেকে লোন নিতে পারবে। প্রতি মাসে মাসে লোন পরিশোধ করে কম্পিলিট করে আবারো নতুন লোন নিতে পারবে। বিকাশ লোন সুবিধা সম্পূর্ণ বিকাশ ব্যবহারকারীর লেনদেন এর উপর ভিত্তি করে দেয়া হয়।
যেসকল গ্রাহক খুব বেশি লেনদেন করে তাদের এ ধরনের লোন দিয়ে থাকে। বিকাশের সবচাইতে গোপন একটি সুবিধা হিসাবে আলোচিত বিকাশ লোন ব্যবস্থা। বিকাশের কিছু গ্রাহকরা বিকাশ অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে সকল ধরনের লেনদেন করে থাকে এবং একাউন্টের পর্যাপ্ত পরিমাণ ব্যালেন্স রাখে। তাদের জন্য এ লোন ব্যবস্থা খুব সহজে কার্যকরী হয়।
গ্রাহক যদি এই লোনের আওতা হয়ে থাকেন তাহলে বিকাশ অ্যাপ থেকে লোন নিতে পারবে। লোন অপশনে গেলে কত টাকা লোন পাওয়া যাবে সেটা দেখা যাবে। একজন গ্রাহক প্রতি মাসে বিকাশে কি পরিমান টাকা লেনদেন করছে তার একটি পরিসংখ্যানের উপর নির্ভর করে লোন ব্যবস্থা। অনেক সময় গ্রাহকের একাউন্ট টাকা জমা থাকে তার পরিমাণের ওপর ভিত্তি করে মূলত এই লোন দেওয়া হয়।
বিকাশে বেশি লেনদেন করলে তাহলে বিকাশ লোনের সুবিধা একটিভ হয়ে যায়। একজন বিকাশ ইউজার বারবার বিকাশ অ্যাপ্লিকেশন থেকে বিকাশ লোন নিতে পারবে। প্রতিটা লোন নেওয়ার পরে সেটার কিস্তুি পরিশোধ হওয়ার পরে সে আবারও সেই একই লোন নিতে পারবে।
একজন বিকাশ হোম ব্যাংকিং অ্যাপস ব্যবহারকারী কি পরিমান লোন পাবে সেটা তার ব্যবহারের ওপর নির্ভর করে। নির্দিষ্ট পরিমাণ লোন ব্যবহার করে পরিশোধ করার পরে পরবর্তী মাসে আবারো লোন নেয়া যায়। লোন পরিশোধ করার পরে আবারো একজন ব্যবহারকারী কি পরিমান লোন পাবে সেটা তার ব্যবহারের ওপর নির্ভর। বিকাশ হোম ব্যাংকিং অ্যাপস ব্যবহারকারী মাসে কি পরিমান লেনদেন করে, কিংবা কি পরিমান পেমেন্ট করে তার উপরও ভিত্তি করে মূলত এই লোন সিস্টেমটি অন হয়ে থাকে।
বিকাশ গ্রুপ সেন্ড মানি সুবিধা
বিকাশ টু ব্যাংক ইনস্টান্ট ট্রান্সফার সুবিধা
বিকাশ অ্যাপস থেকে ব্যাংকে টাকা পাঠানোর জন্য অন্যতম একটি সুবিধা নতুন বছরে আপডেট হয়েছে। একজন বিকাশ ব্যবহারকারী খুব সহজে তার বিকাশ একাউন্ট থেকে যেকোনো ব্যাংক একাউন্টে টাকা ট্রান্সফার করতে পারবে। পূর্বে বিকাশে একটি অপশন ছিল, ব্যাংক একাউন্ট থেকে বিকাশে অ্যাড মানি করা যেতো।
বর্তমানে একজন বিকাশ ব্যবহারকারী তার বিকাশ একাউন্ট থেকেও ব্যাংক একাউন্টে টাকা ট্রান্সফার করতে পারবে। বিকাশ হোম ব্যাংকিং অ্যাপস থেকে ব্যাংক একাউন্টে টাকা ট্রান্সফার করতে সিস্টেম এডমানির মত একই। এক্ষেত্রে ব্যাংক টু বিকাশ এবং বিকাশ টু ব্যাংক লেনদেন আরো সহজ দ্রুত হয়েছে। তাছাড়া বিকাশ হোম ব্যাংকিং অ্যাপস লেনদেন লিমিট ও চার্জ তালিকা গুলো দেখা যায়।
বিকাশ হোম ব্যাংকিং অটো সেন্ড মানি সুবিধা
বিকাশ হোম ব্যাংকিং অটো সেন্ড মানি বিকাশের একটি দারুন একটি সুবিধা। বিকাশের সকল গ্রাহকরা এই ফিচার টি উপভোগ করতে পারবে। যেকোনো সময় সেন্ড মানি করা আরও সহজ এবং নিরাপদ হয়ে যাবে। বিকাশ গ্রাহকদের প্রায় সময় নির্ধারিত তারিখে বিকাশের মাধ্যমে সেন্ড মানি করতে হয়। এক্ষেত্রে যদি বিকাশ অটো সেন্ড মানি এক্টিভেট করা থাকে তাহলে বাড়তি কোনো ঝামেলা পোহাতে হবে না।
পূর্বে সেটআপ করে রাখলে নির্ধারিত সময়ে অটোমেটিকে বিকাশ সেন্ড মানি হয়ে যাবে। ফলে তখন আর বিকাশ অ্যাপে লগইন করার কোন প্রয়োজন পড়বে না। কিছু কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায় নির্ধারিত সময়ে আমাদের কোথাও সেন্ড মানি করার প্রয়োজন হয়। নির্ধারিত তারিখ বা নির্ধারিত সময়ে বিকাশে অ্যাপ্লিকেশন আগে থেকেই সেটআপ করে রাখতে হয়।
নির্ধারিত সময় আপনার বিকাশ হোম ব্যাংকিং একাউন্ট থেকে অটোমেটিক সেন্ড মানি কমপ্লিট হয়ে যাবে। বিকাশ অটো সেন্ড মানি হওয়ার জন্য আগে থেকেই নির্ধারিত নাম্বার এবং নির্ধারিত সময় এবং নির্ধারিত এমাউন্ট সেটআপ করে রাখতে হবে। তাহলে নির্ধারিত সময় বিকাশ অটো সেন্ড মানি হয়ে যাবে। বিকাশ অটো সেন্ড মানি সুবিধাটি যদিও একটি বিকাশের নতুন সুবিধা কিন্তু এটি এখন সম্পর্কে অনেকেই অবগত নয়। তাই এটি সম্পর্কে যদি সকলে অবগত হতে পারে তাহলে বিকাশ অটো সেন্ড মানি ফিচার সকলেই উপভোগ করতে পারবে।
বিকাশ মুনাফা ভিত্তিক সেভিংস স্কিম সুবিধা
বিকাশের সবচাইতে জনপ্রিয় একটি ফিচার হচ্ছে বিকাশ সেভিংস অপশন। একজন বিকাশ ব্যবহারকারী প্রতি মাসে তার নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা এখানে সঞ্চয় করতে পারবে। নির্দিষ্ট বছরের পর সেই সঞ্চয় ভালো একটি মুনাফাসহ গ্রহণ করতে পারবে। বিকাশের সেভিংস অপশনটি বেশিরভাগ ব্যবহারকারীরাই সদরে গ্রহণ করেছে। বেশিরভাগ গ্রাহকরা বিকাশ সেভিংস অপশন এর মাধ্যমে প্রতি মাসে সেভিংস করে থাকে।
বিকাশ সেভিংস স্কিম ওপেন করার আগে কত বছরের স্কিম বা কত টাকার স্কিম তা নির্ধারণ করতে হয়। নির্দিষ্ট বছরের পরে কত টাকা মুনাফা পাওয়া যেতে পারে সম্পূর্ণ একটি ডিটেলস রয়েছে। বিকাশ ২০২৪ অ্যাপস এর সুবিধাটি অনেক বেশিরভাগ লোকে ব্যবহার করে থাকে। বেশিরভাগ মানুষ প্রতি মাসে নির্দিষ্ট পরিমাণ সঞ্চয় করতে চায়। যারা বিকাশ অ্যাপ্লিকেশনে তাদের অ্যাকাউন্টটি সেভিংস বা সঞ্চয় করে থাকে।
বিকাশ সেভিংস বিকাশের অন্যতম একটি সুবিধা হিসেবে পরিচিত। বর্তমানে বিকাশ একাউন্টের মাধ্যমে প্রতি মাসে সেভিংস করা যায়। ৫০০ টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ দুই হাজার টাকা পর্যন্ত বিকাশে জমানো যায়। নির্ধারিত মেয়াদ শেষে মুনাফা সহ বিকাশ সেভিংসের পুরো টাকা পাওয়া যায়।
নির্ধারিত মেয়াদ শেষ হওয়ার টাকা বিকাশের মাধ্যমে অ্যাকাউন্টে চলে আসে। আর্জিত জমানো টাকা মুনাফাসহ ক্যাশ আউট করতে কোন ধরনের ক্যাশ আউট চার্জ প্রযোজ্য হয় না। বিকাশ সেভিংস স্কিম কিভাবে চালু করবেন? কিভাবে টাকা জমিয়ে মুনাফা পাবেন? এই বিষয়ে আমাদের ওয়েবসাইটে একটি পোস্ট দেওয়া রয়েছে এটি দেখুন।
বিকাশ অ্যাপ্লিকেশন এর ভিতরে বিকাশ সেভিংস অপশন চালু করতে নমিনি নির্ধারণ করতে হবে। এনআইডি কার্ড দিয়ে ভেরিফিকেশন করে বিকাশ সঞ্চয় স্কিম চালু করতে হবে। এখনই বিকাশ চালু সেভিংস সুবিধা চালু করতে পারেন। নির্ধারিত মাসে বিকাশ একাউন্টে টাকা রাখলে সেটা অটোমেটিক কেটে bkash সেভিংস স্কিমে জমা হবে।
বিকাশ একাউন্টে কেনো টাকা জমাবেন ও লাভ ক্ষতি
বিকাশ সেভিংস একাউন্ট খোলার নিয়ম? বিকাশের মাধ্যমে টাকা জমা ও মুনাফা পাওয়া যায় খুব সহজেই। বিকাশে মাসিক কত টাকা জমালে কত টাকা মুনাফা পাওয়া যায়। বিকাশ সেভিংস স্কিম কতটা নিরাপদ। আধুনিক টেকনোলজির যুগে আমি কেনো বিকাশে সেভিংস করবো। বিকাশের সেভিংস স্কিমের ভবিষ্যৎ সুযোগ সুবিধা কতটুকু। বিকাশ সেভিংস বন্ধ করার নিয়ম। বিকাশে টাকা জমা ও বের করার সহজ উপায়।
বিকাশ সেভিংস একাউন্ট খোলা থেকে শুরু করে টাকা জমা রাখা ও টাকা উঠানো প্রর্যন্ত সকল তথ্য দেখুন। কিভাবে বিকাশ সেভিংস স্কিম চালু করবেন, কত বছরের জন্য টাকা জমাবেন, মুনাফার পরিমাণ সহ বিস্তারিত।
বিকাশ হোম ব্যাংকিং সেভিংস একাউন্ট কি
অনলাইন ভিত্তিক একটি সেভিংস প্লাটফর্মের তালিকায় বিকাশ সেভিংস অন্যতম জনপ্রিয়। বিকাশ সেভিংস একাউন্ট অনলাইন ভিত্তিক সেবা প্রদান কারি একটি সংস্থা, যা ব্রাক ব্যাংক দ্বারা পরিচালিত হয়। নির্ধারিত টাকা মাসিক জমা প্রদানের মাধ্যমে এই একাউন্ট পরিচালিত করতে হয়। কাগজপত্র ছাড়া কোনো ডকুমেন্টস ছাড়াই বিকাশ সেভিংস একাউন্ট খোলা যায়। তাছাড়া নির্ধারিত বছর বা স্কিমের মেয়াদ শেষ হলে মুনাফাসহ সম্পূর্ণ টাকা বিকাশের মাধ্যমেই তোলা যায়।
বিকাশ সেভিংস একাউন্ট কয়েকটি ব্যাংক দ্বারা পরিচালিত হয়। বাংলাদেশের ব্রাক ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, আইডিএলসি ফাইন্যান্স লিমিটেড, ঢাকা ব্যাংক ও মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক এই সেভিংস স্কিম নিয়ন্ত্রণ করে। একজন বিকাশ গ্রাহক সেভিংস স্কিম চালু করার সময় কোন ব্যাংকে তার টাকা জমা রাখবে তা সিলেক্ট করতে পারবে। বিশেষ করে বিকাশ ইসলামিক সেভিংস সম্পূর্ণরুপে সিটি ব্যাংকে জমা হয়। তাছাড়া বাকি সবগুলো ব্যাংক সাধারণ সেভিংস এর আওতায় রয়েছে।
প্রতি মসের নির্ধারিত একটি সময়ে বিকাশ একাউন্ট থেকে অটোমেটিক টাকা কেটে নেয়। একজন গ্রাহকের নিজে টাকা জমা দেয়ার প্রয়োজন নেই, একাউন্টে প্রর্যাপ্ত টাকা থাকলে মাসিক কিস্তি জমা হয়ে যায়। বিকাশ সেভিংস একাউন্টের সম্পূর্ণ তথ্য বিকাশ অ্যাপে দেখা যায়৷ চাইলে যেকোনো সময়ে বন্ধ ও করা যায়, তবে প্রথম তিন মাসের ভিতরে এটি ভাঙা যায় না।
অধিক লাভে বিকাশে টাকা জমানোর উপায়
বিকাশ সেভিংস একাউন্ট খোলার পরে দুই ধরনের স্কিম দেখতে পারবেন। দুটি ভিন্ন ধরনের সেভিংস স্কিমের মাধ্যমে একাউন্ট ওপেন করতে হয়। তবে, একজন বিকাশ ব্যবহারকারী এক বা একের অধিক সেভিংস স্কিম খুলতে পারে। বিকাশ সেভিংস একাউন্ট স্কিম দুই ধরনের
- বিকাশ সাধারণ সেভিংস স্কিম
- বিকাশ ইসলামিক সেভিংস স্কিম
দুটি সেভিংস স্কিম সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ বিস্তারিত দেয়া হলো
বিকাশ সাধারণ সেভিংস স্কিম
বিকাশের সাধারণ সেভিংস স্কিম সবচেয়ে বেশি গ্রাহক গ্রহন করেছে। এখানে সর্বোচ্চ ৫ বছর মেয়াদ প্রর্যন্ত সেভিংস স্কিম খোলা যায়। তাছাড়া, ৫০০টাকা থেকে শুরু করে ৩০০০ টাকা প্রর্যন্ত মাসিক সেভিংস জমা দেয়া যায়। বিকাশ সাধারণ সেভিংস স্কিম বাংলাদেশের চারটি ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান দ্বারা পরিচালিত হয়।
সাধারণ সেভিংস স্কিম এর জমানো টাকা চারটি ব্যাংক সম্মিলিতভাবে গ্রহন করে এবং মেয়াদ শেষে নির্ধারিত মুনাফা দেয়। বিকাশ সেভিংস একাউন্ট থেকে সাধারণ সেভিংস স্কিম সিলক্ট করে নির্ধারিত কিছু তথ্য পুরণ করার মাধ্যমে চালু করা যায়। যে চারটি ব্যাংক বিকাশের সাধারণ সেভিংস স্কিম পরিচালনা করে।
- ব্রাক ব্যাংক
- IDLC ফাইন্যান্স লিমিটেড
- ঢাকা ব্যাংক
- মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক
সাধারণ সেভিংস স্কিম খোলার পরে তিন মাসের ভিতরে সেটা বন্ধ করা সম্ভব নয়। তিন মাস হয়ে গেলে আপনি যেকোনো সময় বিকাশ সেভিংস একাউন্ট বন্ধ করতে পারবেন।
বিকাশ হোম ব্যাংকিং ইসলামিক সেভিংস স্কিম
অনলাইন ভিত্তিক ইসলামী শরীয়াহ মোতাবেক সেভিংস স্কিমের মধ্যে অন্যতম বিকাশ ইসলামিক সেভিংস। সর্বোচ্চ ৪ বছর মেয়াদি এই স্কিম খোলা যায়। নির্ধারিত মেয়াদ শেষে যে মুনাফা দেয়া হয় তা সম্পূর্ণ ইসলামের শরীয়াহ মোতাবেক। বিকাশ ইসলামিক সেভিংস সম্পূর্ণ সিটি ব্যাংক পরিচালনা করে। মুনাফা এবং টাকা সম্পূর্ণ সিটি ব্যাংকের মাধ্যমে লেনদেন হয়। বিকাশ সেভিংসের টাকা তুলতে কোনো চার্জ লাগে না, তাছাড়া কোনো গোপন চার্জ নাই।
বিকাশ সেভিংস স্কিম বা টাকা জমানোর সুবিধা
বিকাশের মাধ্যমে প্রতি মাসে টাকা জমা করতে হলে এই স্কিমের সুবিধা জানা অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ। নিচে বিকাশ সেভিংসের সকল সুবিধা দেয়া হলো।
- ডকুমেন্টস ঝামেলা বিহীন একটি সেভিংস স্কিম প্লাটফর্ম, যা সকল শ্রেনীর মানুষ এই স্কিম সম্পর্কে অবগত হতে পারবে।
- সর্বনিম্ন সেভিংস ৫০০টাকা হওয়াতে যেকোনো শ্রেনির মানুষ এটা খুলতে পারবে।
- জমানো সেভিংস অর্থ তুলতে কোনো চার্জ প্রয়োজন হয় না।
- সাধারণ সেভিংস স্কিমে কোনো হিডেন চার্জ নেই।
- বিকাশ সেভিংস একাউন্টের সকল লেনদেন প্রমাণ নিজের কাছে থাকায় চাইলেই জমানো অর্থ ও মুনাফার পরিমাণ দেখা যায়।
- যেকোনো সময়ে নমিনির তথ্য দিয়ে সেভিংস স্কিমের নমিনি পরিবর্তন করা যায়।
- জমানো টাকা তুলতে কোনো ডকুমেন্টস বা অনুমতির প্রয়োজন নেই। একাউন্ট চালু করার ৩মাস পরেই চাইলে ক্লোজ করা যায়। তাছাড়া নির্ধারিত মেয়াদ শেষ হলেই অটোমেটিক জমানো অর্থ ও মুনাফা বিকাশ একাউন্টে চলে আসে।
- বাড়তি চার্জ, মেইনটেইন চার্জ কিংবা কোনো হিডেন চার্জ নেই।
- মুনাফার পরিমাণ যখন খুশি তখন বিকাশ অ্যাপে ঢুকে দেখা যায়।
বিকাশ সেভিংস স্কিমের অসুবিধা
- কোনো ডকুমেন্টশন প্রসেস না থাকায় অনেকেই সাচ্ছন্দ্য বোদ করে না।
- অনলাইন ভিত্তিক সেভিংস স্কিম হওয়ায় অনবিজ্ঞরা বুঝতে একটু কষ্ট হতে পারে।
- অনেকেই স্মার্টফোন ব্যবহার করে না, তাদের জন্য বিকাশ সেভিংস স্কিম চালু করা দুষ্কর।
- বিকাশ সেভিংস একাউন্ট খোলা ও টাকা জমানো পুরোটাই অনলাইন ভিত্তিক হওয়ায় অন্য কেউ পিন জানলে কিছুটা দুশ্চিন্তায় থাকতে হয়।
- মাসিক জমা দিতে বিলম্ব হলে মাসিক জমাকৃত টাকার মুনাফা পাওয়া যায় না।
- বিকাশ সেভিংসে কোনো ডকুমেন্টস না থাকায় ভবিষ্যৎ নিশ্চিয়তা কম হতে পারে।
ফ্রি বিকাশ সেভিংস একাউন্ট খোলার নিয়ম
সাধারণ সেভিংস খোলার আগে একজন বিকাশ গ্রাহক হতে হবে। একজন ইউজার বিকাশ সেভিংসের সকল নিরাপত্তা গ্রহন করতে পারবে। বিকাশ সেভিংস একাউন্ট খোলার জন্য বিকাশের সেভিংস অপশন সিলেক্ট করতে হবে। তথ্য হালনাগাদ করা না থাকলে নতুন করে বিকাশ সেভিংস স্কিমে তথ্য হালনাগাদ করতে হবে। পাশাপাশি আপনি যাকে নমিনি দিবেন তার তথ্য ও হালনাগাদ করতে হবে। একজন বিকাশ ব্যবহারকারী এক মাস পর পর চাইলে নমিনি পরিবর্তন করে তার তথ্য হালনাগাদ করতে পারবে।
বিকাশ অ্যাপ থেকে কত বছরের স্কিম এবং কত টাকার সেভিংস স্কিম খুলবেন তা নির্ধারণ করুন। সাধারণ সেভিংস খুলবেন নাকি ইসলামিক সেভিংস খুলবেন তা সিলেক্ট করুন। এরপর যত টাকার সেভিংস স্কিম খুলতে চান তা বিকাশে রাখুন। বিকাশ অটোমেটিক নির্ধারিত টাকা কেটে নিবে এবং আপনার সেভিংস স্কিম চালু হয়ে যাবে। নির্ধারিত সময়ের পর সম্পূর্ণ বিনামূল্যে টাকা ক্যাশআউট করতে পারবেন।
বিকাশ হোম ব্যাংকিং অটো পে সুবিধা
মোবাইল ব্যাংকিং বিকাশ হোম ব্যাংকিং অ্যাপস অটো-পে একটি জনপ্রিয় ফিচার। একজন বিকাশ ব্যবহারকারী খুব সহজে সকল নাম্বারে সেন্ড মানি করার জন্য অটো-পে সিস্টেম চালু করে রাখতে পারে। অর্থাৎ, বিকাশ অ্যাপ্লিকেশনে লগইন করা অবস্থায় না থাকলেও নির্দিষ্ট সময় অটোমেটিক সেন্ড মানি হয়ে যাবে।
বিকাশ হোম ব্যাংকিং অ্যাপস অটো সেন্ড মানি বিকাশের অন্যতম একটি জনপ্রিয় ফিচার। বিকাশ অ্যাপস এর সেন্ড মানি অপশন থেকে সেন্ড মনি করার সময় অটো সেন্ড মানি অপশন সিলেক্ট করতে হবে। নির্দিষ্ট নাম্বার বা গ্রুপ সেন্ড মানি করতে হলে যে কয়টি নাম্বার সেন্ড মানি করতে চান সেগুলো একসাথে সিলেক্ট করতে হবে। কোন কোন নাম্বারে কত টাকা পাঠাতে চান সকল নাম্বার সেটআপ করুন। নির্দিষ্ট সময় সেটআপ করে দেয়া যায়। ফলে নির্দিষ্ট টাইমে বিকাশ একাউন্ট থেকে অটোমেটিক সেন্ড মানি হয়ে যায়।
বিকাশ অ্যাপ টু জিপি ফ্লেক্সিপ্লান বান্ডেল প্যাক
বিকাশ হোম ব্যাংকিং অ্যাপসে জিপি সিমের একটি ফ্লেক্সিপ্ল্যান প্যাকেজে। মাই জিপি কিংবা জিপির বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন এ দেখা যায়। এটির মাধ্যমে পছন্দ মত বিভিন্ন বান্ডেল প্যাকেজ কিনতে পাওয়া যায়। জিপি সিমের ফ্লেক্সিপ্লান এখন বিকাশ অ্যাপ্লিকেশনে পাওয়া যায়। জিপি ফ্লেক্সিপ্ল্যান অপশনটি বিকাশ হোম ব্যাংকিং অ্যাপস এর মধ্যে রয়েছে।
এটি খুবই সুন্দর একটি সুবিধা, যে কোন গ্রাহকরা তাদের জিপি সিমে ফ্লেক্সিপ্লান বান্ডেল ক্রয় করতে পারবে। জিপি ফ্লেক্সিপ্লানে এখন ঢুকার প্রয়োজন নেই, কারণ বিকাশ হোম ব্যাংকিং অ্যাপস এর মধ্যেই এই অপশনটি রয়েছে। জিপি সিমের বিকাশ গ্রাহকরা তাদের পছন্দ অনুযায়ী সকল বান্ডেল এবং অফার গুলো কিনতে পারে।
সব দেখুন অফার বিকাশ ২০২৪ অ্যাপ
বিকাশের সকল ধরনের ক্যাম্পেইন এবং সকল অফার একই অপশনে রয়েছে। বিকাশ হোম ব্যাংকিং অ্যাপস সব দেখুন অফার ফিচারটি তে ঢুকতে হবে। এখানে বিকাশের চলমান সকল ধরনের ডিসকাউন্ট অফার আপডেট রয়েছে। বিকাশের মাধ্যমে যে সকল ক্যাম্পেইন বা বিকাশ পেমেন্টের অফার চলমান রয়েছে সেগুলো দেখা যায়। কোন কোন প্লাটফর্মে বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট করলে বিভিন্ন সুবিধা পাওয়া যায়। সকল অফার একই বিকাশ হোম ব্যাংকিং অ্যাপস এর মধ্যে রয়েছে। বিকাশে সর্বোচ্চ কত টাকা পেমেন্ট করা যায়? বিকাশ পেমেন্ট এর সুবিধা কি? বিকাশ অ্যাপ ডাউনলোড করব কিভাবে? বিকাশ হোম ব্যাংকিং সেন্ড মানি খরচ কত জানুন।